
হে মাননীয় দেশরতœ – সূনামধন্য-স্বনাম খ্যাত আমার প্রিয় মুজিব আদর্শের সংগঠনের হৃদয়-স্পন্দন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রী বর্তমান মাননীয় প্রধান মন্ত্রী আপনি শো-কাহত মাসে (১৫ই আগষ্ট ১৫ ইং) আমার ভারাক্রান্ত জীবনের পরম শ্রদ্ধার সহিত সালামটুকু গ্রহন করিবেন। পরবর্তী স্নাত সময়ে আমি ১৯৬১ সালে পিতা-মাতার স্নেহ বন্ধনে এক হত দরিদ্র পরিবারে জন্মগ্রহন করি। ৪ ভাই ৩ বোনের মাঝে আমি মেজ। জন্মস্থান সুখছড়ি/থানা-লোহাগাড়া জেলা-চট্টগ্রাম। অগ্নিঝড়া মাস ১৯৭১ সালে যুদ্ধ বিধস্ত ক্ষণ সময়ে আমি হাঁটি-হাঁটি পা-পা করে বড় হতে থাকি। সেই দিন হৃদয় ভির্মষ সংগ্রামের ধংশ-যজ্ঞ নিজেই অবলোকন করার মত আমার বয়স দশে পা দিই। হে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, বেশ কয়দিন ধরে গ্রামের অসহায় মানুষ ভারতে পাঁড়ি জমাতে লাগলো। যুদ্ধ শুরু হলো সমস্ত গ্রামন্তর সংখ্যালগু পরিবারগুলো বাড়ি শুন্য হয়ে পড়ল । আমার হত দরিদ্র পিতার ভারতে যাওয়া সম্ভব হয়নি। গ্রামেই অবস্থান করি। ভিকর্ট যুদ্ধ বিমানের ভয়ে পিতা মাটির গর্ত কুঁড়ে রেখেছেন বোমা মারলে ঐ গর্তে আশ্রয় নেব। এই ভাবে কয়টি মাস দুঃখে কষ্টে চলছিল আমাদের পরিবারে।
সংগ্রামের মূল প্রবন্ধ
আমার পিতা তামুক অভ্যস্থছিল সকাল ৯ই টার দিকে আমাকে .৫০ পয়সার তামুক পাতার জন্য (তেল্লাহর-ঘাটা) দোকানে পাঠাই, এবং .১০ পয়সা আমাকে খেতে দেয়, পাতা ক্রয় করার পর পেছন থেকে দেখি লোক ছুঁটা ছুটি করছে। একটি সাদা গাড়ী চোঁখে পড়ে সামান্য দূরে মজুমদার ঘাটা আমি একটু ধীর গতিতে ঘটনা অনু স্বরণ করিতে থাকি। ঐ গাড়ী থেকে ২/৩ জন পাঠান, কিংবা পাঞ্জাবী হবে। গ্রামরে কিছু কুচক্রিয় মহলের ইন্ধনে হিন্দু অধ্যুসিত পাড়া ১ম মজুমদার বাড়ীতে ঢোকে কিছুূূক্ষণ পর বাড়ীতে আগুন জলতে দেখি আমি সোজা বাড়ীর দিকে দোঁড়ে আসার পথেই পাড়ায় ডাক দিতে দিতে মায়ের কাছে ছুঁটে আসি, এবং সমস্ত ঘঠনা বৃত্তান্ত মাকে খুলে বলি। হায়রে মা-ভাত চুঁলার আগুনে দিয়েছে সবেই মাত্র বারান্দায় বসে মা (লাউ এর ডগা কুঁটছে) হয়ত পিতা- ২ টাকার চিংড়ী নিয়ে বাড়ি ফিরবেই। হায়রে বিধিবাম রান্নাকরা হলো না। মায়ের শেষ আহার কপালে জুঁটলো না। তখনই মা আমাদের নিয়ে ঘরের কিছু প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি ও একটা ছোট গরুর বাচ্চুর সাথে নিয়ে আশ্রয়ের উদ্যেশে পার্শ্ববর্তী মুসলিম পাড়ায় উপস্থিত হলাম। ঐ খানে পিতার দেখা হলো, এক ভদ্র লোক দূঃখের দূরদিনে আমাদের বিপদ দেখে বাচ্চুরটি ১০০ টাকা দিয়ে বিক্রি করে দেয়। পরবর্তী দৌঁড়ে পশ্চিমে হাঁিচঁর পাড়ায় শুক্নো খালের ভিতর এক বড় তুলা বৃক্ষের নিচে সবাই শেষ আশ্রয় নিলাম। ঐ খানে আমাদের মত আরো স্বরনার্থী আশ্রয় নেয়, বাড়ীর বিশাল দূরত্ব হলেও সোজা বিলের মাঝে বাড়ী স্পষ্ট চিত্র দেখা যাচ্ছে। হায়নার দলেরা ঘর বাড়ীর জিনিষ পত্র লুন্ঠন করে নিয়ে যাচ্ছে যেই যা পারে। কিন্তু মায়ের বাড়ীর দিকে চোঁখ একটা পর একটা ঘরে আগুন দিচ্ছে মা বলছে ঐ স্বচুক্ষে দেখ একটু পরে আমার ঘরে হয়তো আগুন দিবে। মার কথামত একটু পরে আমাদের ঘরে আগুন দিল। মার আৎ-চিৎকার আকাশ বাতাস ভারী হয়ে উঠল। বুক ফাঁটা কান্না-অশ্রুজল দেখে আমরা সবাই হত বিমুড় হয়ে পড়িঁ। বিশ্বাস করুন হে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, সেই দিন যাদের ঘরে আগুন ধরেছে, সেই বিরহ মর্ম ব্যাথা সেই ব্যক্তিই বুঝে আর কেউ বুঝে না সেই দিন আমি প্রত্যেক্ষ-দর্শী সাক্ষী প্রতিবেশী সবারই একই পরিনতি। বেলা-পড়ন্ত মা-জননী পেঁটে ক্ষিধা ধরেছে কিছু খেতে দাও না মা তখনেই তুমি মা আমাকে ঐ পুকুর থেকে পানি এনে দিতে বলেছ, সেই দিন মা আমাদের পরিবার/পরিজনের দূরদিনের ক্ষুধা টুকু নিবারন করেছ। শুক্না চিড়া আর গুড় দিয়ে আজ সুন্দর ভুবনে তোমরা দূ’জনেই নেই আমরা এখন শুধু নিরন্তর একা আর একা পরক্ষনে সন্ধ্যাঘনিয়ে এলো পার্শ্বে এক সৎ মুসলমান আমাদের কে ডেকে নিয়ে তাদের একটি ঘরে থাকার ব্যবস্থা করে দেয়। ঐ পরিবারের ঋৃণ কোনদিন শোধ করতে পারব না হে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কি আমাদের অপরাধ ছিল-হে ছিল নিশ্চই জাতির পিতাকে ভালবেসেছি বলে ? শুধু নৌকা মার্কায় ভোট দিয়েছি বলে? সেই নরঘাতকের দল ও পাকিস্থানীরা সংখ্যালুগুকে টারকেট করেছিল হে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনার হৃদয় বিবেকের কোমল-কুঞ্জে আমাদের আকুতি প্রার্থনা হিন্দু পরিবার আমরা একনো নিপিরীত ও লাঞ্চিত অবস্থায় আছি। তৎ মধ্যে দু’দিন পর পোঁড়া বিবর্ণ ভিটা সবাই দেখতে যাই। তখনই মা-বাবা পোঁড়া মাটি ছুঁয়ে শপথ নেয় জন্মে-জন্মান্তর হে জন্মভুমি তুমি সাহস দাও-তুমি শক্তি দাও-তুমি স্থান দাও-তবুও মনে পড়ে জন্মি যেন তোমার কুলে মরি তোমার কাছে হে জন্মভুমি।
প্রতিদান চিত্র প্রবাহ
বাবার আপন ভাগিনাকে পিতৃ হারা অবস্থায় বিপদে আমার পিতার কাছে আশ্রয় দেয়। নিজ উদ্যেগে পাকিস্তান সময়ে কক্সবাজার সরকারী হাইস্কুলে এন্ট্রাস পাশ করাই। পরিবারের কষ্টের তাগিদে মূল্যবান সম্পদ টুকু বিক্রি করে দেয়। এক দিন বাবা ফুপাত ভাইকে দুষ্টামীর জন্য মারলো হটাৎ না বলে পিতার অগোচরে সু-দূর ঢাকায় চলে যায়। কিছু কাল পর নরসিংন্দী শিবপুর থেকে পিতার অজান্তে বিয়ে করে। কালের পরিক্রমায় মাতৃত্যের টানে বৌকে নিয়ে বাড়ীতে আসে। ফুফু ও পিতা মান-অভিমান ভুলেগিলে তাদেরকে বধূঁয়া সাজে গ্রহন করে নেয়। কিছুকাল থাকার পর তাদের যাবার পাল্লা হঠাৎ পিতাকে ডেকে ফুফাত ভাই শর্ত জুড়ে দেয়। মামা আমি আপনার একজন সন্তানকে (মিলন) লেখাপড়া শিখাতে চাই। হত দরিদ্র পিতা ভাগিনার কথা মত ছেলের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে ভাগিনার কথায় মুগ্ধ হয়ে যায়। ভাগিনার এই সু-বাদে ভাবির সাথে আমাকে সূ-দূর ঢাকায় নিয়ে আসে ৭৪ এর শেষ প্রান্তে, তখনকার সময়ে ঢাকার গুরুত্ব ছিল। তিনি বি,টি,সিতে চাকরী করতেন (লিপ ফ্যাক্টরী) ফিলিপস কোঃ পার্শ্বে মহাখালী থাকেন আরজতপাড়া আলী আজগড় মাতব্বরের বাড়ী। হঠাৎ দেশে দূর্ভিক্ষ দেখা দেয় ৭৪ সালে লবনের দামটা সবচেয়ে বেশী বেড়ে যায়। টি,সি,বিতে বলণ বিতরণ হচ্ছে জেনে আমাকে লাইনে দাঁড়করিয়ে ৪ ঘন্টা সময়ে ১০০ টাকা দিয়ে এক কেজি মোটা লবণ সংগ্রহ করে বাসায় আসি, সংসারের চাকা থেকে নেই ফুফাত ভাই আমাকে দেখে বলে উঠে (এড়ড়ফ গরষধহ) এই যেন প্রতিদান, রবিবারে সপ্তাহিক ছুঁিটর দিন ছিল ঐ আরজত পাড়ার ভাবী ও অন্যান্য প্রতিবেশিরা মাঝে মধ্যে ৩২ নং ধাঁনমন্ডীর (বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব) সাথে দেখা সাক্ষাৎ করতেন, তখন থেকে আমার সাধ জাগে আমি এক জন মুজিব আদর্শের সহযোদ্ধা নেতা হবো ? পরবর্তী পরিক্রমা শেষ প্রান্তে ১৯৭৫ সালে জানুয়ারী প্রথম সপ্তাহে ষ্টাফ ওয়েল ফেয়ার হাই স্কুলে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করি। ঐ স্কুল ছিল বি,এন,শাহীন স্কুলের সামনে ঢাকা। দশ ছাত্রের মত আমি পরীক্ষায় উত্তির্ণ হই যথারীতি স্কুলে ভর্তি হই।
পরবর্তী প্রেক্ষাপট-৭৫/১৫ই আগষ্ট
জীবন প্রবাহের শেষ চিত্র, এই মহান বিশ্বনন্দিত হে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী , ইতিহার্সের বর্বরোচিত ঘটনার কথা মনেহলে গা শিহরণ হয়ে উঠে। স্কুল পদ্চারণা দাদার একমাত্র সন্তান দেব কুমার দাশ (টিটু) যথারিতি দু’জনই স্কুলে নতুন যাত্রা শুরু করি। দু’জনই দুই ক্লাসে ভর্তি হই। স্কুলের ড্রেস সাদা হাফম শার্ট, খাকী হাফ প্যান্ট, বাটা জুতো, হাতে ব্যাগ লেখাপড়ার অবসরে বাসায় বাজারের কাজ ও করে থাকি (মহাখালী বড় বাজার) ঢাকা, সেই সময়ে ১ম সাময়িক পরীক্ষা দিয়েছি (জুলাই) সর্বে মাত্র। রেজাল্ট দেখা হই নি (১৪ ই আগষ্ট যথারীতি স্কুলে উপস্থিত ছিলাম। (শিঁউলি-ঝড়া ভোর) প্রতিদিনের মত ঘুম থেকে উঠে দশ বন্ধুর সাথে (১৫ই আগষ্ট) যথারীতি স্কুলে রওনা দিই। সকাল ৭ টায় স্কুল শিফ্ট। একটু দুরে আমাদের স্কুল পোষাক ছিল সাদা হাঁফ সাট/খাকী হাঁফ পেন্ট এবং বাটা জুতো হাতে ব্যগ স্কুলে ঢোকার পূর্বে মূহুর্তে হঠাৎ (ঝন- ঝন সন্-সন্) ট্যাং শব্দ এর বহরের শব্দ শুনতে পাচ্ছি একটু কৌতুহলে স্কুল গেইটের সামনে দাঁড়াই মনে হচ্ছে ১৬ই ডিসেম্বর বিজয় দিবসের মহড়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। ঐ ট্যাং এর বহরের চাপে রাস্তার নিচের ওয়াসার পাইপ পেটে (বুঁদ বুঁদ) করে পানি উঠছে, তৎমধ্যে ২ টি ট্যাং রাস্তার সংলগ্ন দাঁড়িয়ে বাঁশী দিয়ে স্কুলে না যাওয়ার নির্দেশ দেয়। আমরা ভয়ে তাদের কথামত স্কুলে না গিয়ে সোজা বাসায় রওনা দিই। আসার পথে ঐ ওয়াসার পানিতে বাটা জুতো গুলো ভিজে যায়। দেখতে পায় তাদের পরিধান পোষাক জলপাই রংঙ্গের সার্ট ও পেন্ট একই সূত্রে গাঁথা ১ টি মাত্র পেন্ট চেইন দেওয়া। তখন বাসার অন্যান্য প্রতিবেশি ডোবার পাঁেড় এসে আমবৃক্ষের নিছে দাঁিড়য়ে ডাকছে (আয় ফিরে আয়) তখন বাসায় এসে অবগত হই যে ঢাকা ক্যান্টেনমেন্ট হইতে রেজিমেন্ট ট্যাং এর বহার গুলো ৩২ নং ধানঁমন্ডি বঙ্গবন্ধুর বাসভবনে যাচ্ছে। কারন ১৪ই আগষ্ট রাতে নরঘাতকের দল বিপদ গামী সৈনিকেরা (মহাকালের মহামানব জাতির/পিতাকে সহপরিবারে নির্মম ভারে বুলেট বিদ্ধ করে হত্যা করে (মৃত্যেকালে তাদের আতœার সৎগতি কামনা করি) তখন ফুফাত ভাই জট পাকাতে লাগলো ঢাকার অবস্থা তত ভাল নয় কিছু কিছু জায়গায় কারফিউ বলবৎ আছে। যে কোন সময়ে যুদ্ধ শুরু হবার সম্ভাবনা আছে। এই যুক্তি গুলো দেখায় (মিলন) তুমি বাড়ী চলে যাও, আমি যাবার পক্ষে না তুমি বাবাকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছ ? মরলে এখানে মরবো হায়রে বিধিবাম আমার কথা শুনতে চাহিল না ১৭ই আগষ্ট /৭৫ সালে সকালে টেক্সী নিয়ে এলো ভাবী আমাকে বইখাতা ব্যাগবেঁধে দিল ৩০০ টাকা পকেটে দিল। সোজা কমলাপুর রেলষ্টেশনে নিয়ে এলো, কিছুটা ফুফাত ভাই শান্তনাদিল, ট্রেনের টিকেট কেটে তুলেদিল। হায়রে বিধাতা সেইদিন আমার অশ্রুভরা নয়নে জল নদীর মত গড়লো ট্রেন ছাড় লো (ঝনর-ঝনর-তনর-তনর) করে তখনই আমার নিরবে মনে পড়লো (রাত-পোহাইলে-শোনা-যেত বঙ্গবন্ধু মরে নাই) বাড়ীতে এসে বাবাকে ফুফাত ভাইয়ের কথা খুলে বলি বাবা বললো নিমক-হারামের দল খেয়ে গেল সর্ব্বনাশ করে গেল। কপালের অদৃষ্ট কি করবি উ-পুত আঁরা গরীব টিয়া পয়সা নাই) কোন দিন মুজিব আদর্শর বংশ বাঁিছ থাকিলে একদিন ফিরি ছাইবো? বিশ্বাস করুন হে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, বঙ্গ পিতা মৃত্যু নাহলে আমি একজন নেতা হবার শোভাগ্য ছিল, শৈশবের স্বৃতিময় কথা মনে পড়ে (হারিয়ে যাওয়া দিন গুলো আমায় যে পিছু ডাকে) ‘‘হে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী’’ বাড়ীতে এসে কোন রকমে দুঃখ কষ্টে ঝ.ঝ.ঈ পরীক্ষা দিয়েছি। তদু্পুুরী এই বাংলায় তেপান্তরের পুঁস্প নন্দিত অভি সংবাদীত,হে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, দু’নয়নে দৃষ্টিতে দেখেছেন কুতুবদিয়ার জঁেল্লাসের সন্তান মোজাম্মেল ভাইকে, রামুর সন্তান প্রশান্ত ভূষন বড়–য়াকে পিলখানার সদস্য, নিমতলীর তিন কন্যা কে সর্ব শেষ গফরঁ গা রমিজা আপাকে হে-মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আপনার প্রয়াসে বিরুক্ত গাথাঁ বাংলার ঠিকানার মানচিত্রের সর্ব্ব প্রার্ন্তে সমুদ্র বিজয়ের পাড়ের অবস্থিত মুজিব আদর্শের অবহেলিত ১৫ই আগষ্ট ক্ষতিগ্রস্থ সাথে সাঁগর পাড়ে ঐ স্কুল পড়ুয়া সন্তানটি আপনার প্রতিক্ষার প্রহরের অপেক্ষায় হয়তো গনভবন থেকে মাতৃত্বের ডাক আসবেই (্ঈশর¦চন্দ্র বিদ্যা সাগরের মত সেই দামোদর নদী পাঁিড় দিয়েই তখনই মা স্নেহ আদরে জড়িয়ে ধরে বললো আমি জানতাম তুই নিশ্বয় আসবি)? এই উক্তি ধারণ করে অপেক্ষার পাঁলা পরি শেষে সংখ্যালগু পরিবারের পক্ষের সহানু-ভূতির শক্তি টুকু প্রয়োজন মনে করে ৪০ বৎসরের ঘঠনা প্রবাহের স্মৃতি ‘হে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, দৃষ্টি নন্দন হবে এই প্রত্যাশায় আপনার স-ূস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনায় মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে এই আকুল প্রার্থনা কামনা করি। (জয় হবেই নিশ্চয়)
পাঠকের মতামত